Oxford Fluency Essentials 3000 by Shahriar Emon

ইবুকটি থেকে আপনি যা যা শিখবেন

Course Covers:

oxford-fluency-essentials-3000-ebook

ই-বুকটি যাদের জন্য

যেহেতু এটি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি কর্তৃক গবেষণায় পাওয়া Fluency Devompent এর ৩০০০ শব্দভাণ্ডার যা সকল বয়সের যারা শুধু ENGLISH READING পড়তে পাড়েন তাদের সকলের জন্যই। স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটির শিক্ষক, ফ্রীল্যান্সার, ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিকেটর, গ্র্যামার না পাড়া শিক্ষার্থীসহ সকলের জন্যই এই বইটি দরকার। এখানে A1, A2(Basic) and B1, B2 (Intermediate) ক্যাটাগরির শব্দভান্ডার এখানে আছে। তাই যারা নিজেদের Fluency Develop করতে চায়, তাদের সবার জন্যই এই বইটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।

Show Order Summary
500.00৳ 
Product Subtotal
Oxford Fluency Essentials 3000 (Sample Book) by Shahriar Emon CC  × 1 500.00৳ 
Subtotal 500.00৳ 
Total 500.00৳ 

Customer information

Billing details

Additional information

Payment

  • All Payment Gateway

Your personal data will be used to process your order, support your experience throughout this website, and for other purposes described in our Privacy policy.

Your order

Product Subtotal
Oxford Fluency Essentials 3000 (Sample Book) by Shahriar Emon CC  × 1 500.00৳ 
Subtotal 500.00৳ 
Total 500.00৳ 

Vocabulary সম্পর্কে আপনাদের প্রশ্ন ও আমাদের উত্তর

অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির রিসার্স অনুযায়ী ৩০০০ Words কাভার করে বিশ্বের প্রায় ৯০% কমিউনিকেশন! 

ইংরেজিতে প্রায় ১০ লক্ষ মত ভোকাবুলারি আছে! 

আপনার প্রয়োজনমত যতবার খুশি ততবারই করতে পারবেন। এমনকি এটার আপডেট ভার্সন আসলেও পাবেন আমাদের এই ওয়েএবসাইট থেকে।

১। ৩০০০ Fluency Vocabularies

২। পিডিএফ এ ক্লিক করলেই ৩ হাজার শব্দের কেম্ব্রিজ ডিকশনারি থেকে সঠিক উচ্চারণ ব্রিটিশ ও আমেরিকান এ্যাক্সেন্টে।

৩। IPA সিম্বল দিয়ে ৩০০০ শব্দের ফোনেমিক ট্রান্সক্রিপশন।

৪। প্রতিটি শব্দের বাংলাতে সঠিক উচ্চারণ।

৫। প্রতিটি শব্দের বাংলায় অর্থ

৬। প্রতিটি শব্দের ৩ টি করে সেন্টেন্স এক্সাম্পলস অর্থাৎ, সর্বমোট ৯০০০ সেন্টেন্স এক্সাপল।

৭। ৯০০০ সেন্টেন্স এক্সাম্পল ব্যবহার করা হয়েছে বেইসিক গ্র্যামারের সবকিছুই!

৮। বইটির হার্ডকপি কালার প্রিন্টে- আর্ট পেপারে ৪৫০ পেইজে সজ্জিত। 

না, অবশ্যই নয়! আসলে Fluently Speaking এর জন্য ৫০০-১০০০ Words হলেও অনর্গল কথা বলা সম্ভব। জানা শব্দগুলোর সবসময় ব্যবহার করা বা করবার চেষ্টাই Fluency বাড়ানোর সবচেয়ে বড় উপায়। 

 দূ:খিত, আপনি পারবেন না, কারণ এটা লেখকের কপিরাইটে। লেখকের অনুমতি ব্যতীত অন্যকাউকে দেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। তবে, নিজের প্রয়জনে অন্য মোবাইল বা ডিভাইসে ব্যবহার করা বা প্রিন্ট দেওয়ায় কোন সমস্যা নাই। 

অজানা শব্দের দিকে বেশি সময় ব্যয় না করে জানা শব্দগুলি বেশি ব্যবহার করা ও জানা শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ বা সিনোনিমস ব্যবহার করা উচিৎ!

শাহরিয়ার ইমন: ভাষা যোদ্ধা

একটি ছোট্ট গ্রামে, রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলায়, ১৯৮৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন শাহরিয়ার ইমন। তার শৈশব কাটে নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে, কিন্তু তিনি সবসময় শিক্ষা এবং ভাষার প্রতি গভীর আগ্রহী ছিলেন। তার পরিবারের সহায়তায়, যদিও তিনি দ্রুত উন্নতি করতে শুরু করেন এবং স্থানীয় স্কুলে ব্যকবেঞ্চার ছাত্র হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

শিক্ষা জীবনের শুরুতে, শাহরিয়ার বুঝতে পারেন যে ভাষা দক্ষতা কেবল একটি শিক্ষাগত অর্জন নয়, বরং জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতার মূল চাবিকাঠি। তাই তিনি তার পড়াশোনার পাশাপাশি ভাষা শেখানোর প্রতি মনোনিবেশ করেন। ২০০৫ সালে কাজী আবদুল মজিদ একাডেমি থেকে এসএসসি ও ২০০৭ সালে ঢাকা রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজ থেকে এইচএসসি সম্পূর্ণ করার পর, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন ২০০৭-৮ শিক্ষাবর্ষে। এখানে তিনি বিশ্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি বিষয়ে বিএ (অনার্স) ও পরে এমএ করেন।

২০১৭ সালে, শাহরিয়ার তার স্বপ্নের পথে একটি বড় পদক্ষেপ নেন। তিনি edupreneurship শুরু করেন, যেখানে শিক্ষা ও ব্যবসার সংমিশ্রণ ঘটান। এর মাধ্যমে তিনি নতুন ধারণা ও পদ্ধতিতে ভাষা শিক্ষা প্রদানের চেষ্টা করেন। COVID-19 মহামারী চলাকালে, তিনি “মা’দের ইংরেজি প্রোগ্রাম” চালু করেন, যা হাজার হাজার মায়ের জন্য ইংরেজি শেখার একটি দুর্দান্ত সুযোগ তৈরি করে।

২০২০ সালের ২ অক্টোবর, শাহরিয়ার LTDEZ (Latent Talents Discovering and Employing Zone) প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে তিনি ২৫,০০০ এরও বেশি ফ্লুয়েন্ট স্পিকার তৈরি করেন এবং ভাষা শিক্ষা ক্ষেত্রে একটি বিপ্লব ঘটান। তিনি ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নতুন নতুন প্রশিক্ষণ পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন এবং গ্লসোফোবিয়া মোকাবেলা করার জন্য কার্যক্রম ভিত্তিক শিক্ষার প্রচার করেন।

২০২৩ সালে, শাহরিয়ার জাতীয় ফ্লুয়েন্সি অলিম্পিয়াড প্রতিষ্ঠা করেন, যা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি দক্ষতা বাড়াতে সহায়তা করে। এই অলিম্পিয়াডটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি করে এবং তাদের যোগাযোগের দক্ষতা উন্নয়নে সাহায্য করে।

শাহরিয়ার ইমনের লক্ষ্য একটি সমাজ তৈরি করা যেখানে ভাষা শিক্ষা সহজলভ্য এবং প্রভাবশালী। তিনি বিশ্বাস করেন যে কার্যকর যোগাযোগ একটি মৌলিক দক্ষতা, যা ব্যক্তিদের আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজেদের প্রকাশ করতে এবং তাদের স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করে। তার কাজের মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেছেন যে, স্বপ্ন দেখার সাহস থাকলে এবং কঠোর পরিশ্রম করলে যে কেউ তার লক্ষ্য পূরণ করতে পারে।

এভাবেই শাহরিয়ার ইমন, একজন ভাষার যোদ্ধা হয়ে উঠেছেন, যিনি মানবতার কল্যাণে কাজ করছেন এবং আগামী প্রজন্মের জন্য একটি আলোকিত ভবিষ্যৎ গড়ার চেষ্টা করছেন।

Copyright © 2024 ltdez.com  | All Rights Reserved.